প্রিন্টঃ ২৬ অক্টোবর ২০২৫
ভারতের প্রয়োজন নেই, বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি চাই: গুনথার
ফেলিংগারের মতে, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে পুরোপুরি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।
ডেইলি সান রিপোর্ট, আন্তর্জাতিক
প্রকাশঃ ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শেয়ার করার বিকল্পগুলি
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আহ্বান জানিয়েছেন ন্যাটোর অস্ট্রিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান গুনথার ফেলিংগার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট করে নিজের এই মতামত তুলে ধরেন।
ফেলিংগারের মতে, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে পুরোপুরি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।
ওই পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য ভারতের গুরুত্ব হ্রাস পেয়েছে। ভারতকে ইইউ’র আর প্রয়োজন নেই। তিনি ভারতের সাবেক ভূখণ্ডকে পুনরায় ‘সাবেক ভারত’ হিসেবে প্রতিষ্ঠার বিষয়েও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন।
এর আগে, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের আলাদা আলাদা নামকরণ করে এবং পতাকা দিয়ে একটি মানচিত্র বিশ্বের কাছে তুলে ধরেন ন্যাটোর প্রভাবশালী এই নেতা। তার ওই মানচিত্র নিয়ে বিভিন্ন দেশে আলোচনা ও সমালোচনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যখন একেবারেই তলানিতে তখন ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ এই নেতার এমন অবস্থান ভারতকে আরো বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে।
শেয়ার করার বিকল্পগুলি
বিশ্ববাণিজ্য থেকে আরও
ভারতের প্রয়োজন নেই, বাংলাদেশের সঙ্গে ইইউ’র মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি চাই: গুনথার
ফেলিংগারের মতে, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে পুরোপুরি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।
ডেইলি সান রিপোর্ট, আন্তর্জাতিক
Published: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শেয়ার করার বিকল্পগুলি
ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আহ্বান জানিয়েছেন ন্যাটোর অস্ট্রিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান গুনথার ফেলিংগার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট করে নিজের এই মতামত তুলে ধরেন।
ফেলিংগারের মতে, বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে পুরোপুরি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে। এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।
ওই পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের জন্য ভারতের গুরুত্ব হ্রাস পেয়েছে। ভারতকে ইইউ’র আর প্রয়োজন নেই। তিনি ভারতের সাবেক ভূখণ্ডকে পুনরায় ‘সাবেক ভারত’ হিসেবে প্রতিষ্ঠার বিষয়েও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন।
এর আগে, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের আলাদা আলাদা নামকরণ করে এবং পতাকা দিয়ে একটি মানচিত্র বিশ্বের কাছে তুলে ধরেন ন্যাটোর প্রভাবশালী এই নেতা। তার ওই মানচিত্র নিয়ে বিভিন্ন দেশে আলোচনা ও সমালোচনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যখন একেবারেই তলানিতে তখন ন্যাটোর গুরুত্বপূর্ণ এই নেতার এমন অবস্থান ভারতকে আরো বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে।



